সিমরান সিং
ꦇকমার্শিয়াল কাম টিকিট ক্লার্ক (সিসিটিসি) এবং এক যাত্রীর মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের একটি ভিডিও মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ ভাইরাল হয়েছে, যা দর্শকদের মধ্যে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে।
🉐ওই যাত্রীর রেকর্ড করা ভিডিওটি শুরু হয় অফিসারের নামের ফলকের দিকে ফোকাস করে, তারপর ২০ টাকার নোটের বান্ডিলে ভরা একটি বাক্সে ক্যামেরা ফোকাস করা হয়। যাত্রী বর্ণনা করেন, ‘ম্যায় ইসকো ৫০ রুপিয়া দিয়া বোলা কান্দিভালি রিটার্ন দেনে, ভাই বোলে ছুট্টা নাই হ্যায় জবকি ওয়াহা প্র পুরা ২০-২০ কা নোটস এইচ। দেগা তু ক্যায়সে নি, ম্যায় দেখতা হ্যায়।’
🐬ওই যাত্রী তাঁর চেঞ্জের দাবি করলে ওই কর্মকর্তা তাকে 'সাইড মি হঠো' বলে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্সকে (আরপিএফ) ফোন করার হুঁশিয়ারি দেন তিনি। টাকা ফেরত পেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ওই যাত্রী যেতে রাজি হননি।
👍গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোরগোল পড়ে যায়। যখন অন্য এক ব্যক্তি হস্তক্ষেপ করেন, যাত্রীকে অর্থ প্রদানের জন্য ডিজিটাল স্ক্যানার ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়। তবে ওই যাত্রীর জবাব, 'আমার কাছে স্ক্যানার নেই
✨ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, 'টাকা থাকা সত্ত্বেও টাকা খুচরো না দেওয়ায় এক যাত্রী ও রেলের সিসিটিসি অফিসারকে ধাক্কা দিয়েছেন।
পোস্টটি দেখুনঃ
🐷কমেন্ট সেকশনে অনেক ব্যবহারকারী সমালোচনা করেছেন- সিসিটিসি কর্মকর্তার কাছে পর্যাপ্ত নোট থাকা সত্ত্বেও টাকা দিতে অস্বীকার করার জন্য।
🔯একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, 'জাতির আত্মা ধ্বংস হয়ে গেছে।
✃একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন, '-নেহি দেনে তো নেহি দেনে সরকার আদমি কি মরজি।
ꦺএকজন লিখেছেন, লোকজন ৫০০ টাকার নোট নিয়ে আসেন। ১০-২০ কা টিকিট লেঙ্গে সবাইকে পরিবর্তন দেওয়া সম্ভব নয় (১০-২০ টাকার টিকিট কেনার জন্য লোকেরা ৫০০ টাকার নোট নিয়ে আসবে; সবার জন্য খুচরো আনা সম্ভব নয়।