সইফ আলি খানের উপর হামলার ঘটনায় অবশেষে হামলাকারীকে গ্রেফতার করল মুম্বই ক্রাইম ব্রাঞ্চ। জানা যাচ্💝ছে, ধৃত ব্যক্তি ইতিমধ্যেই নিজের অপরাধের কথা স্বীকার করে নিয়েছে। মুম্বই পুলিশের তরফে সংবাদ সংস্থা ANI-কে জানানো হয়েছে অভিনেতার উপর আক্🏅রমণের ঘটনার ৩ দিন পর অভিযুক্তকে থানে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ জানাচ্ছে, অভিযুক্ত প্রথমে তার নাম বিজয় দাস বললেও পরে জানায় যে তার নাম মোহম্মদ ইলিয়াস। জানা যাচ্ছে, অভিযুক্ত একাধিক নাম ব্যবহার করে। তার সঠিক পরিচয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জানা যাচ্ছে, ধৃত বিজয় দাস ওরফে মোহাম্মদ ইলিয়াস মুম্বইয়ের রেস্তোরাঁর ওয়েটার। শনিবার রাতে থানে (পশ্চিম) এর হিরানন্দানি এস্টেটে টিসিএস কল সেন্টারের পিছনে মেট্রো নির্মাণস্থলের কাছে অবস্থিত এক শ্রম শিবির থেকে এই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। মুম্বইয়ের ডিসিপি জোন-৬ শ্রী নবনাথ ধাভালের টিম ও কাসারভাদাবলী 🍸পুলিশের যৌথ অভিযানে অপরাধীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এর আগে যে সন্দেহভাজকে আটক করা হয়েছিল, তাঁর সঙ্গে ঘটনার কোনও সম্পর্ক নেই ব🌠লেই জানাচ্ছে পুলিশ।
জানা যাচ্ছে, মুম্বই পুলিশের একজন ডিসিপি, যিনি এই অভিযানের অংশ ছিলেন, তিনি জানান, বিজয় দাস ওরফে মোহম্মদ ইলিয়াসকে একটা ঝোপের গভীরে শুকনো ঘাস ও পাতার নিচে ঘুমোতে দেখা গ♍িয়েছিল। একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘অভিযুক্ত প্রাথমিকভাবে এখানে কাজ করেছিল তবে সে অবস্থান সম্পর্কে সচেতন ছিল। সে বুঝেছিল এই জায়গাটি নিরাপ🥂দ, আর তাই এখানে থেকে যায়।’
গ্রেফতারের পর বিজয়ಌ দাস ওরফে মোহম্মদ ইলিয়াসকে তদন্তের জন্য মুম্বইতে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় হামলাকারী ঘটনার পরে সিঁড়ি দিয়ে নেমে পালিয়ে যাচ্ছে। সইফ থাকেন ১২ তলায় আর হামলাকারীকে দেখা গিয়েছিল ষষ্ঠ তলার সিঁড়িতে। সেই ফুটেজ মিলেছিল সইফ আলি খানের উপর হামলার ২৪ ঘন্টারও কম সময়ের মধ্যে। ঘটনার পর শনিবার, রেলওয়ে সুরক্ষ🔴া বাহিনী (আরপিএফ) ছত্তিশগড়ের দুর্গ রেলওয়ে স্টেশনে ওই সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। জানা যায়, আটক হওয়া সেই সন্দেহভাজনের নাম ছিল আকাশ কৈলাশ কানোজিয়া (৩১), মুম্বই এলটিটি থেকে কলকাতা শালিমার জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেসে যাত্রা করেছিল সে। সিসিটিভি ফুটেজে ওই সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আগে অভিনেতার 💦বাড়ির সিঁড়ি বেয়ে নামতে দেখা যায়। পরে তাকে এক ইলেক্ট্রনিক্সের দোকান থেকে ইয়ারফোন কিনতেও দেখা গিয়েছিল।