প্যারালিম্পিক স্বর্ণপদক ✅বিজয়ী মুরলিকান্ত পেটকারের জীবনীমূলক ছবিতে তাঁর চরিত্রেই বড় পর্দায় ধরা দিয়েছিলেন কার্তিক আরিয়ান। শুক্রবার মুরলিকান্ত পেটকার অর্জুন পুরস্কার পাওয়ায় তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন অভিনেতা। কার্তিক তাঁর ইনস্টাগ্রামে ‘চান্দু চ্যাম্পিয়ন’-এর একটি দৃশ্য শেয়ার করেছেন। সেখানে মুরলীকান্ত পেটকারকে বাস্তবে পুরষ্কার গ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে।
তাঁর সেই ভিডিয়োটি পোস্ট করে নায়ক ক্যাপশনে লেখেন, ‘বড় পর্দায় আপনার জীবনের নানা মুহূর্ত ফুটিয়ে তোলার সুযোগ পেয়েছিলাম। সেখান থেকে শুরু করে আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে আপনার🔯 অর্জুন লাꦬইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার সাক্ষী হতে পেরে সত্যি আমি আপ্লুত।’
তিনি আরও লেখেন, ‘প্রতিটি মুহূর্ত ছিল স্বপ্নের মতো। তবে মনে হচ্ছে এত দিনে আমাদের ছবিটা একটা সঠিক সমাপ্তি খুঁজে পেয়েছে। কিন্তু আপনাকে যতটা জেনেছি তা থেকে বলতে পারি একজন অপ্রতিরোধ্য চ্যাম্পিয়নের এটা ক্লাইম্যাক্স হতে পারে না ... অনুপ্রেরণা দিতে থাকুন স্যার। ঐতিহাসিক ওই মুহূর্তে আপনার এবജং ভারতের মাননীয় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি গর্বিত বোধ করছি। আপনাকে স্যালুট স্যার। তাছাড়াও সমস্ত অর্জুন পুরস্কারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানাই।’
অভিনেতা পোস্টটি শেয়ার করার সঙ্গে সঙ্গে ভক্তরা মন্তব্য বিভাগে অভিনন্দন বার্তা সহ নানা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন🍌, ‘অভিনন্দন স্যার ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন…।’ আরেক ভক্ত মন্তব্য করেছেন, ‘মুরলী স্যারের আরও শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি আর আপনারও কার্তিক।’
আরও পড়ুন: সইফকে নিয়ে উদ্বিগ্ন মা! সৌমিত্রর জꦆন্মবার্ষিকীতে কဣলকাতায় আসবেন না শর্মিলা
শুক্রবার রাষ্ট্রপতি ভবনে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করে✤ন মুরলিকান্ত পেটকার। সেখানে কার্তিক আরিয়ান, চলচ্চিত্র নির্মাতা কবির খানও উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে 'চান্দু চ্য🍷াম্পিয়ন' মুক্তির পর তাঁর এই স্বীকৃতি পাওয়ার অনুভূতি প্রকাশ করে মুরলিকান্ত পেটকার এএনআইকে বলেছিলেন, ‘এই পুরষ্কারটি ভারত সরকার, মহারাষ্ট্র রাজ্য, রোটারি ক্লাব এবং আরও অনেকের কাছ থেকে পাওয়া সমর্থনের একটি প্রমাণ। যাঁরা আমার উপর বিশ্বাস রেখেছিলেন এবং প্রতিবন্ধী ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি দিতে আমাকে সহায়তা করেছিলেন তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই। কবির খান পরিচালিত এবং কার্তিক আরিয়ান অভিনীত আমার জীবন নিয়ে তৈরি ছবিতে ওঁরা একজন প্রতিবন্ধী ক্রীড়াবিদের জীবন তুলে ধরার জন্য প্রথম এই ধরণের ছবি বানালেন ওঁদের এই প্রচে🧸ষ্টার জন্য আমি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ।’